1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৩০ Time View
ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফ্রান্সে প্রকাশ্যে বহুতল ভবনে রাসুল (সা.)-এর ব্যঙ্গ কার্টুন প্রকাশের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইট থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি শান্তিনগর মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ তাতে বাধা দেয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ১০টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জমায়েত অনুষ্ঠিত হয় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নামের সংগঠনটির। সেখান থেকে ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে ফ্রান্স দূতাবাস অভিমুখে মিছিল বের করেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এসময় মিছিলে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা ‘বিশ্ব নবীর অপমান, সইবে নারে মুসলমান’, ‘ম্যাঁকোর চামড়া, তুলে নেব আমরা’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, মুসলমান জেগেছে’, ‘বয়কট বয়কট, ফ্রান্সের পণ্য বয়কট’, ‘ঘেরাও ঘেরাও ঘেরাও হবে, ফ্রান্সের দূতাবাস’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। মিছিলটি শান্তিনগর মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। একপর্যায়ে সেখানেই কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

এর আগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইটে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা ফ্রান্সের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা, সংসদে নিন্দা প্রস্তাব জ্ঞাপন করা, বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের দূতাবাস সরিয়ে দেওয়াসহ কয়েকটি দাবি তুলে ধরেন। দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন বক্তারা।

গত ১৬ অক্টোবর ফ্র্যান্সের রাজধানী প্যারিসের উপকণ্ঠে দেশটির এক স্কুল শিক্ষকের শিরশ্ছেদ করে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর বিতর্কিত কার্টুন শিক্ষার্থীদের প্রদর্শনের কারণে ক্ষুব্ধ ওই তরুণ হত্যা করে ওই স্কুল শিক্ষককে। পরে ফ্রান্সের সরকার ওই স্কুল শিক্ষককে দেশটির সর্বোচ্চ মরণোত্তর পদকে ভূষিত এবং বিভিন্ন ভবনের গায়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর বিতর্কিত সেই কার্টুনের প্রদর্শন শুরু করে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এই কার্টুনের প্রদর্শনের ব্যবস্থার নির্দেশ দেন।

এসব ঘটনার প্রতিবাদে আরব উপসাগরীয় অঞ্চলসহ মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সের পণ্য বর্জন শুরু হয়। পরে চলমান করোনা পরিস্থিতি পণ্য বর্জনের ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে- এমন আশঙ্কায় আরব দেশগুলোর প্রতি পণ্য বর্জন বন্ধের অনুরোধ জানায় দেশটি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..